Little Known Facts About ড্রোন প্রযুক্তি, সামরিক ড্রোন, শক্তিশালী ড্রোন, ইরান ড্রোন, যুক্তরাষ্ট্র ড্রোন, রাশিয়া

‘ব্যবসা গোটাচ্ছে দেড় শতাধিক কম্পানি’

গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার-এর তথ্য অনুয়ায়ী সামরিক সক্ষমতায় ১৪৫টি দেশের মধ্যে ইরানের অবস্থান ১৪-তম যা ইসরায়েলের (১৭-তম) চেয়েও এগিয়ে। তাদের হিসেবে ইরানের ৫৫১টি সামরিক বিমান, ১২৯টি হেলিকপ্টার, ৬৫,৭৬৫টি সাঁজোয়া যান, ১,৯৯৬টি ট্যাংক, ১০১টি যুদ্ধজাহাজ ও ১৯টি ডুবোজাহাজ রয়েছে।

বিভিন্ন স্বরধ্বনির কাটা কাটা লাইন, যা দেড়শো বছরেরও বেশি সময় আগে একজন রেলপথের শ্রমিক দেখা মাত্র বুঝে ফেলতো, সেটি এখনো রাশিয়ান সেনাবাহিনী ব্যবহার করছে চলমান ইউক্রেন যুদ্ধে।

ইরানের বর্তমান অস্ত্রের সক্ষমতার পেছনে যেসব বিষয় কাজ করেছে সেটা জানতে একটু পেছন থেকে শুরু করতে হবে।

সামাজিক মাধ্যমে নানা গুজব, যাচাইয়ের উপায় কী?

এ হামলার কৌশলগত দিক বিশ্লেষণ করে আমেরিকার ইনস্টিটিউট ফর দ্যা স্টাডি অফ ওয়ার বলছে, এত বেশি সংখ্যক ক্ষেপণাস্ত্র এমনভাবে ছোড়া হয়েছে যেটি ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে চাপে ফেলেছে। ইসরায়েলি বাহিনী সবার আগে ঘনবসতি এলাকায় হামলা ঠেকাতে চেয়েছে এবং তুলনামূলক কম ঘনবসতি এলাকা ঝুঁকির মুখে পড়ে।

ছবির ক্যাপশান, সামরিক ও ইরান বিষয়ক বিশ্লেষক ড. হুশ্যাং হাসান ইয়ারি

ইরানি ড্রোন তথা সমরাস্ত্র শিল্পের সম্প্রসারণ নিয়ে ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে একাধিকবার উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। অস্ত্র শিল্পে দেশটির অগ্রগতি থামাতে তেহরানের ওপর একের পর এক নিষেধাজ্ঞা দিয়ে যাচ্ছেন পশ্চিমারা।  কিন্তু তার পরও ইরানকে থামাতে পারছে না।

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় কাউন্সিলের মুখপাত্র জন কারবি শুক্রবার বলেন যে ওয়াশিংটন আর “ভবিষ্যত হামলার বিষয়ে টেলিগ্রাফ করবে না’। একই সাথে নিশ্চিত করেন যে সামনে এরকম আরও হামলা চালানো হবে। তিনি বলেন, “এটা কেবল তাদের more info পাল্টা হামলার প্রথম পর্ব।”

তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করিয়ে দিচ্ছেন ইরানের মতো একটা দেশের সাথে বড় রকমের সংঘাত এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রকে তার সীমাটা ঠিকভাবে মেনে চলতে হবে।

পশ্চিমাদের নজর ছিল ইরানের তেলের দিকে, সেই তেলের টাকায় ৬০ থেকে ৭০ দশকজুড়ে মূলত আমেরিকা থেকে বহু আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র কেনা হয়। ইরানের শেষ শাহ বা রাজা মোহাম্মদ রেজা পাহলভি দেশকে আধুনিকায়ন করতে উদ্যোগ নিলেও জনবিচ্ছিন্নতা, একনায়কতন্ত্রএমন নানা প্রেক্ষাপটে বিপ্লবের সূচনা হয়। দাঙ্গা, ধর্মঘট আর বিক্ষোভের বাস্তবতায় দেশ ছেড়ে পালাতে হয় শাহ ও তার পরিবারকে। তবে তার অস্ত্র কেনা, সামরিক প্রশিক্ষণ, এমন নানা পদক্ষেপের কারণে ১৯৭৯ সালে বিপ্লবের সময় ইরানের বাহিনী ছিল সেঅঞ্চলের সবচেয়ে শক্তিশালী সামরিক বাহিনীর একটি।

সংস্থার ওয়েবসাইটে লেখা হয়েছে যে এই ড্রোনগুলি দূর নিয়ন্ত্রিত বিমান ব্যবস্থা বা ‘রিমোটলি পাইলটেড এয়ারক্রাফট সিস্টেম (আর পি এ স)।

বিপ্লব, নিষেধাজ্ঞার শুরু, সামরিক দিকে মোড় ঘোরানো ইরান-ইরাক যুদ্ধ

আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের 'দেশ ছাড়া' সম্পর্কে সরকার কী বলছে?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *